Wednesday, September 04, 2024

পবিত্র মাহে রমজানের স্ট্যাটাস

পবিত্র মাহে রমজানের স্ট্যাটাস নিয়ে আজকে বন্ধুরা হাজির হলাম।

পবিত্র মাহে রমজানের স্ট্যাটাস


নামাজ পড়,

রোজা রাখ,

কলমা পড় ভাই,

তোর আখেরের কাজ করে নে সময় যে আর নাই


আরও পড়ুন:

মাহে রমজানের শুভেচ্ছা বাণী

মাহে রমজানের স্ট্যাটাস



নামাজ রোজা নাহি কাজা করবো না ভাই কভু

নয়তো রাজা দিবেন সাজা যিনি মোদের প্রভু

নামাজ রোজা অনেক সোজা ইচ্ছে যদি করো

মনের মতো সময় মতো নামাজ রোজা করো

পণ করো আজ পড়বো রাখবো সদা রোজা

তা না হলে পরকালে পেতে হবে সাজা

বেহেস্তেতে থাকবো মেতে হবে কত মজা.

 

শুভ রজনী,

শুভ দিন রাখো রোযা ৩০দিন,

১১মাসের পাপ মাসে করো ছাপ,

দিন যায় দিন আসে রোযা পাবেনা প্রতি মাসে

তাই এই পবিত্র মাসে সবটি রোযা রাখো?

সবাইকে জানাই {পবিত্র রমজান মোবারক}

 

হযরত আবু হুরায়রা রা. বলেন,

আল্লাহর রাসূল সা. বলেছেন,

যখন রমজান মাস আসে আসমানের

দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়।

অপর বর্ণনায় রয়েছে বেহেশতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়,

দোযখের দরজাসমূহ

বন্ধ করা হয় এবং শয়তানকে শৃংখলিত করা হয়।

অপর বর্ণনায় আছে,

রহমতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়।

[বুখারী মুসলিম] রমজান মাসে যেহেতু

বেহেশতের রহমতের দরজাসমূহ খুলে দেয়া হয়

সেহেতু রোজা রেখে

আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির

জন্য তাঁর রহমতের আশা করব।

 

রমজান মাসে এমন কিছু

করা যাবে না যা শরীয়তপরিপন্থী।

যেমন রোজাদারহীন ব্যক্তি রোজাদারদের

সামনে পানাহার করা।

সেই সাথে অশ্লীল অনৈতিক কার্যাবলী

থেকে বিরত থাকতে হবে।

মহান আল্লাহ বলেন-

আর অশ্লীল কাজের নিকটবর্তী হবে না

তা থেকে যা প্রকাশ পায় এবং যা গোপন থাকে।

 

 

রমজান মাসে বেশি করে তাসবীহ পাঠ করে

আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্ঠা করতে হবে।

মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন ,

আর যারা কোন অশ্ল¬ীল কাজ করে অথবা

নিজেদের প্রতি যুলুম করে আল্ল¬াহকে স্মরণ করে,

অতঃপর তাদের গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে।

আর আল্ল¬াহ ছাড়া কে গুনাহ ক্ষমা করবে ?

আর তারা যা করেছে,

জেনে শুনে তা তারা বার বার করে না।

 

আরো পড়ুন: রমজান মাসের ক্যালেন্ডার 


ইমাম সাদিক (.) বলেছেন:

আল্লাহ তায়ালা বলেছেন:

তোমরা নামাজ ধৈর্যর মাধ্যমে সাহায্যে কামনা কর।

এখানে ধৈর্য হচ্ছে রোজা।

 

রাসুল (সা.) বলেছেন: রমজানের

প্রথম ১০ দিন হচ্ছে রহমত,

পরের ১০ দিন হচ্ছে বরকত এবং শেষের ১০ দিন হচ্ছে

মাগফেরাত দিনগুলোতে আল্লাহ তার বান্দাদেরকে

জাহান্নারে আগুন থেকে পরিত্রাণ দান করেন।

 

হজরত ফাতেমা যাহরা (সা..)

থেকে বলেছেন: যে ব্যাক্তি নিজের জিহবা,

চোখ, কান সহ অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সংযত করতে পারে না

তার রোজা কোন কাজেই আসবে না।

No comments:

Post a Comment